পারফেক্ট হাইট পেতে কে না চায়! কিন্তু এর জন্য করতে হয়ে কসরত। যাদের জিনেই লম্বা হওয়ার রসদ রয়েছে তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যারা জিনগত ভাবে লম্বা নন, তাদেরও হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
মনে রাখবেন, উচ্চতার জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার আর সঠিক ব্যায়াম। ১৮ বছর বয়সের পর আর লম্বা হওয়ার সুযোগ থাকে না। উচ্চতার উপর হরমোনের প্রভাব রয়েছে। হরমোন জনিত কারণেই অনেকের হাইট কম বেশি হয়। ১৬ বছরের পর মেয়েদের উচ্চতা তেমন বাড়ে না। তবে যদি খেলাধুলা কিংবা ব্যয়ামের মধ্যে থাকেন, তাহলে ১৮ বছর পর্যন্ত উচ্চতা বাড়ার সুযোগ থাকে।
উচ্চতার বাড়ার বিষয়টি কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে। শিরদাঁড়াতে চোট থাকলে উচ্চতা বাড়তে ব্যহত হয়। পেশির গঠনের ওপর নির্ভর করে উচ্চতা। শরীরে অপুষ্টি থাকলে উচ্চতা বাড়ে না।
যাদের উচ্চতা প্রথম থেকেই কম, তাদের ১৮ বছর বয়সের মধ্যেই লম্বা হওয়ার যাবতীয় কৌশল প্রয়োগ করে ফেলতে হবে। রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসুন জীবনযাত্রা।
১৮ বছরের পরও ডায়েট চার্টে রাখুন ক্যালশিয়াম, ভিটামিন বি১২, ভিটামিন ডি, প্রোটিনে ভরা খাবার।
নিয়মিত খেলাধুলা শরীর চর্চা করুন। অ্যারোবিক ড্যান্সের অভ্যাস করতে পারলে খুবই ভালো। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম। হরমোনের সমস্যা থাকলে ডাক্তার দেখিয়ে নিন।
প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কারও কাছে শিখে রোজ যোগব্যয়াম করুন। নিয়মিত যোগাভ্যাস উচ্চতা বাড়বে। বয়স ১৪ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে থাকতেই শুরু করে দিন এই রুটিন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।